পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার (হার্ডকভার)
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার (হার্ডকভার)
৳ ৫০০   ৳ ৪২৫
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু এক অশান্ত জনপদের নাম। সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদে এখানে মানবাধিকার হয়েছে লাঞ্ছিত। এটা যেন আরেক একাত্তর। বর্বরতা, নৃশংসতা কেঁদে ফিরে এই উপত্যকায়। আকাশে, বাতাসে, পাহাড়ে, হ্রদে ক্ষুব্ধ হতাশায় পাখা মেলে মানবতার লাশ। মানবাধিকার থমকে দাঁড়ায় হায়েনার হিংস্রতায়। দোষ কার? দায়ী কে? কেন এমন হলো? কতো মানুষের, কতো সৈনিকের জীবন গেল পার্বত্য চট্টগ্রামে? কে বা কারা, কাদের ইন্ধনে সৃষ্টি হলো এমন পরিবেশ? এসবই তথ্য, উপাত্ত, দালিলিক প্রমাণসহ উপস্থাপন করা হয়েছে এই বইয়ে। আরো আছে অজানা এক গুচ্ছ ছবির সমাহার।

Title : পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার
Author : আবু রুশদ
Publisher : বাংলাদেশ ডিফেন্স জার্নাল পাবলিশিং
ISBN : 9789849073086
Edition : 3rd Edition, 2022
Country : Bangladesh
Language : Bengali

সামরিক কর্মকর্তা থেকে সাংবাদিক। এমনটি সচরাচর দেখা যায় না। আবু রূশ্দ একসময় ক্যারিয়ার হিসেবে সৈনিক জীবনকে বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা তাকে সেই পেশা থেকে নিয়ে এসেছেন সাংবাদিকতায়। আবু রূশ্দ-এর জন্ম ১৯৬৫ সালের ২০ অক্টোবর কিশোরগঞ্জ জেলায়। তার পিতা ছিলেন রংপুর কারমাইকেল কলেজের অধ্যাপক। রংপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে এইচ এস সি পাশ করার পর অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেন ১৩তম দীর্ঘমেয়াদী কোর্সে। ক্যাডেট কলেজে সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলা ও ইংরেজী বিতর্কে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। পরবর্তীতে বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমীতে দীর্ঘ দুই বছরের প্রশিক্ষণকালে ৩য় ও ৪র্থ টার্মে যথাক্রমে কর্পোরাল ও আন্ডার অফিসার এ্যাপয়েন্টমেন্ট লাভ করেন। ১৯৮৫ সালের ২০ ডিসেম্বর কমিশন পান কোর্সের প্রথম দশজনের একজন হিসেবে। সিগন্যাল কোরের অফিসার হিসেবে বেসিক কোর্স ও স্কুল অফ ইনফ্যান্ট্রী এন্ড ট্যাকটিকস্-এ ওডব্লিউ কোর্স কৃতিত্বের সাথে সম্পন্ন করার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে স্বাস্থ্যগত কারণে অবসর দেয়া হয় ১৯৮৯ সালে। এল পি আর শেষে তদানীন্তন সরকার বেসামরিক পর্যায়ে সরকারি চাকুরি দেয়ার ব্যবস্থা করলেও তিনি তাতে যোগ দেননি। এরপর চলে আসেন সাংবাদিকতায়। এ পর্যন্ত সিনিয়র রিপোর্টার, বিশেষ সংবাদদাতা ও সহকারী সম্পাদক পদে কাজ করেছেন বেশক’টি প্রথম শ্রেণির দৈনিক পত্রিকায়। টেলিভিশন রিপোর্টিং-এর উপর কোর্স করেছেন ও তাতে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা সাংবাদিকতার শুরু আবু রূশ্দ-এর হাত দিয়েই। যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে জাতিসংঘ পরিচালিত শান্তি রক্ষা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করার জন্য বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর আমন্ত্রণে গিয়েছেন সিয়েরালিওন ও দক্ষিণ সুদানে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নেয়া ও মিডিয়া টিমের সদস্য হিসেবে ভ্রমণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, জার্মানী, ইতালী, ফ্রান্স, দক্ষিণ সুদান, সিয়েরালিওন, চীন ও পাকিস্তান। এছাড়াও ঘুরে বেরিয়েছেন তুরস্ক, মিশর, মালয়েশিয়া, ভারত, থাইল্যা- ও হংকং। ২০০৮ সাল থেকে নিজের সম্পাদনায় প্রকাশ করছেন বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিরক্ষা বিষয়ক জার্নাল ‘বাংলাদেশ ডিফেন্স জার্নাল’। পাশাপাশি নিরাপত্তা বিশ্লেষক হিসেবে বিদেশের অনেক প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত পত্রিকা ও জার্নালে তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলোর টক শো’তেও অংশগ্রহণ করছেন নিয়মিত। তার প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে- ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার’, ‘ইনসাইড ‘র’-ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থার অজানা অধ্যায় (অনুবাদ)’, ‘বাংলাদেশে ‘র’: আগ্রাসী গুপ্তচরবৃত্তির স্বরূপ সন্ধানে’, ‘Secret Affidavit of Yahya Khan on 1971‘, এবং ‘জাতীয় নিরাপত্তা, রণনীতি ও সশস্ত্র বাহিনী’। এছাড়া বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিকে তার অসংখ্য নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি বিবাহিত এবং এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]